অযু ভঙ্গের কারণ ৭ টি
A N I
ANWAR NURUL ISLAM
THE ISLAMIC KNOWLEDGE AND GUIDE
অযু ভঙ্গের কারণ ৭ টি !
ANWAR NURUL ISLAM
THE ISLAMIC KNOWLEDGE AND GUIDE
অযু ভঙ্গের কারণ ৭ টি !
■ আরম্ভ।
নিঃসন্দেহে ইসলাম শান্তির ধর্ম । আপনার আমার মুক্তির একমাত্র উপায় ইসলাম । ইসলামের সব আদেশ নিষেধ, নিয়ম কানুন, মাসআলা মাসায়েল আপনার আমার সকলের জন্য উপযোগী করেই রাখা হয়েছে ।
ইসলামের মতো উপযোগী অনুসঙ্গ কোন ধর্মে রাখা হয়নি । ইসলামের মুল ভিত্তি গুলোর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিত্তি হচ্ছে নামাজ । আর নামাজের জন্য সর্বপ্রথম কাজটি হলো ওজু । ওজু ছাড়া আপনার নামাজ কোন ভাবেই আদায় হবে না । ওজু পরিপূর্ণ ভাবে করতে হলে মানতে হবে এর কারণ ,কায়েদা, আকিদা।
■ অযু ভঙ্গের কারণ ৷
১. পেশাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু বের হওয়া। যেমন বায়ু, পেশাব পায়খানা, পোকা ইত্যাদি ।
এগুলো ইচ্ছেকৃত বাহির হোক বা অনিচ্ছাকৃত বাহির হোক আপনার ওজু ভেঙে যাবে । এগুলো বেশী বের হোক বা অল্প বের হোক আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
২. রক্ত, পূঁজ, বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়া।
এগুলো বের হয়ে যদি ক্ষতস্থানে স্থির থাকে তাহলে ওজু ভাঙ্গবে না । যদি ক্ষতস্থান থেকে বের হয়ে গড়িয়ে আশেপাশে ছড়ায় তাহলে আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
৩. মুখ ভর্তি বমি অর্থাৎ বেশি পরিমাণে বমি হলে। অর্থাৎ গড়গড়িয়ে বমি হতে হবে । থুথুর মতো সামান্য বের হলে ওজু ভাঙ্গবে না ।
৪. থুথুর সঙ্গে রক্তের ভাগ সমান বা বেশি হওয়া। আপনার থুথু যদি লাল হয়ে বের হয় ,কিংবা থুথুতে থুথুর চেয়ে রক্তের পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
ইসলামের মতো উপযোগী অনুসঙ্গ কোন ধর্মে রাখা হয়নি । ইসলামের মুল ভিত্তি গুলোর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিত্তি হচ্ছে নামাজ । আর নামাজের জন্য সর্বপ্রথম কাজটি হলো ওজু । ওজু ছাড়া আপনার নামাজ কোন ভাবেই আদায় হবে না । ওজু পরিপূর্ণ ভাবে করতে হলে মানতে হবে এর কারণ ,কায়েদা, আকিদা।
■ অযু ভঙ্গের কারণ ৷
১. পেশাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু বের হওয়া। যেমন বায়ু, পেশাব পায়খানা, পোকা ইত্যাদি ।
এগুলো ইচ্ছেকৃত বাহির হোক বা অনিচ্ছাকৃত বাহির হোক আপনার ওজু ভেঙে যাবে । এগুলো বেশী বের হোক বা অল্প বের হোক আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
২. রক্ত, পূঁজ, বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়া।
এগুলো বের হয়ে যদি ক্ষতস্থানে স্থির থাকে তাহলে ওজু ভাঙ্গবে না । যদি ক্ষতস্থান থেকে বের হয়ে গড়িয়ে আশেপাশে ছড়ায় তাহলে আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
৩. মুখ ভর্তি বমি অর্থাৎ বেশি পরিমাণে বমি হলে। অর্থাৎ গড়গড়িয়ে বমি হতে হবে । থুথুর মতো সামান্য বের হলে ওজু ভাঙ্গবে না ।
৪. থুথুর সঙ্গে রক্তের ভাগ সমান বা বেশি হওয়া। আপনার থুথু যদি লাল হয়ে বের হয় ,কিংবা থুথুতে থুথুর চেয়ে রক্তের পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
তোমাদের কেউ প্রসাব-পায়খানা সেরে আসে [তাহলে নামায পড়তে পবিত্রতা অর্জন করে নাও]। (সূরা মায়িদা ৬)
৫. ঘুমানো- চিৎ হয়ে; কাত হয়ে; হেলান দিয়ে কিংবা কোনো কিছুর সঙ্গে ঠেস দিয়ে ঘুমালে যা সরিয়ে ফেললে ঘুমন্ত ব্যক্তি পড়ে যাবে।
ইবরাহীম নাখয়ী রহ. বলেন, যে ব্যক্তি তার থুথুতে রক্ত দেখে, তাহলে সাদার উপর লাল রঙ বেশি থাকে, তাহলে অযু করবে, আর যদি লালের উপর সাদার আধিপত্য থাকে, তাহলে অযু লাগবে না। (মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা ১৩৩২)
৬.পাগল, মাতাল বা অচেতন হলে। আপনি এক সেকেন্ডের জন্যও যদি চেতন হারিয়ে ফেলেন তাহলে আপনার ওজু ভেঙে যাবে । নেশা করলে আপনার ওজু ভেঙে যাবে ।
৭. নামাযে উচ্চস্বরে হাসি দিলে।
কেউ যদি নামাজের মধ্যে শব্দ করে হেসে ফেলে তাহলে তার ওজু ভেঙে যাবে । আর যদি অট্র হাসে তাহলে তার নামাজ ওজু দুটোই ভেঙে যাবে ।
৭. নামাযে উচ্চস্বরে হাসি দিলে।
কেউ যদি নামাজের মধ্যে শব্দ করে হেসে ফেলে তাহলে তার ওজু ভেঙে যাবে । আর যদি অট্র হাসে তাহলে তার নামাজ ওজু দুটোই ভেঙে যাবে ।
যখন কোনো ব্যক্তি উচ্চস্বরে হাসি দেয়, সে ব্যক্তি অজু ও নামাজ পুনরায় আদায় করবে। (সুনানে দারা কুতনি ১/১৫৬)
THANK YOU ALL
A N I
A N I
No comments