FUNNY STORY FOR YOU GUYS |

FUNNY STORY FOR YOU GUYS |


A N I |
28 | SEPTEMBER | 2019 |
FUNNY STORY FOR YOU GUYS |



◆ STORY NO 1 .
উপস্থাপক ◆ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান ?
কৃষক।       ◆ কোনটারে? কালো না সাদা ?
উপস্থাপক ◆ কালোটারে...
কৃষক।       ◆ ঘাস...
উপস্থাপক ◆ আর সাদা ?
কৃষক।       ◆ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই...
উপস্থাপক ◆ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন ?           
কৃষক।       ◆ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা ?
উপস্থাপক ◆ সাদা...
কৃষক।       ◆ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।
উপস্থাপক ◆ আর কালোটা ?
কৃষক।       ◆ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি .
উপস্থাপক ◆ আর গোসল করান কিভাবে ?
কৃষক।       ◆ কালো না সাদা ?
উপস্থাপক ◆ কালো...
কৃষক।       ◆ পানি দিয়া।
উপস্থাপক ◆ আর সাদাটা ?
কৃষক।       ◆ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই...
উপস্থাপক ◆ (চরম ক্ষিপ্ত): হ্যা...! সব কিছু যখন
                         একই রকম করস তাইলে বার বার
                         জিগাস ক্যান “কালা না সাদা”?
কৃষক।       ◆ কারণ সাদা ছাগলটা আমার...
উপস্থাপক ◆ ও!! আর কালোটা ?
কৃষক।       ◆ ওইটাও আমার !
উপস্থাপক ◆ বেহুশ...
যখন জ্ঞান ফিরলো তখন কৃষক
উপস্থাপককে বললো - এবার বুঝলি, যখন টিভি তে একই খবর বারবার বলে আমাদের কানের পোকা মেরে দিস তখন আমাদের কেমন লাগে ?




◆ STORY NO 2 .
স্ত্রী ◆ ভাবছি চুলটা ছোট করে কেটে ফেলি । কি বল ?
স্বামী ◆ কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ এত কষ্ট করে বড় করলাম ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ কিন্তু আজকাল ছোট চুলই তো ফ্যাশন ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ আমার বন্ধুরা বলে যে আমার যে মুখের কাটিং তাতে বড় চুলই মানায় ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ কিন্তু ইচ্ছে তো করে ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ ছোট চুলে তো বিনুনি হবে না ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ ভাবছি এক্সপেরিমেন্ট করেই ফেলি, নাকি ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ বাজে করে কেটে দিলে ?
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ না। কেটেই দেখি না একবার ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ যদি আমাকে স্যুট না করে তাহলে কিন্তু তুমি দায়ী !
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ আসলে ছোট চুল সামলাতে সুবিধা ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ ভয় করে, যদি খারাপ লাগে ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ না, একবার কেটেই দেখি ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ‌।
স্ত্রী ◆ তাহলে কবে যাবে ?
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না ।
স্ত্রী ◆ আমি মায়ের কাছে যাবার কথা বলছি ।
স্বামী ◆ তাহলে কেটে ফেলো ।
স্ত্রী ◆ কি আবোল তাবোল বলছো! শরীর খারাপ নাকি ?
স্বামী ◆ তাহলে কেটো না !
স্বামী এখন পাবনাতে ভর্তি আছে, মাঝে মাঝেই হঠাৎ করে বলে ওঠে 'তাহলে কেটো না...তাহলে কেটে ফেলো! তাহলে কেটো না...তাহলে কেটে ফেলো ।




■ STORY NO 3 |
নোয়াখালিতে এক বাচ্চা ছেলে মৌখিক পরীক্ষায় অনেক বিষয়ে ফেল করেছে।
বাবা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছে
বাবা ★ এরোই তুই কিসে কিসে হেল কইচ্চস?
ছেলে ★ ইংরাজি, ইতিহাস আর শরীরচর্চায় হেল কইচ্চি।
বাবা ★ ইংরাজিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই?
ছেলে ★ টিচার আঁরে কয় ট্রানস্লেশন কর- তোমার মা করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যায়। আঁই কইছি, আঁর মা কি খারাপনি যে করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যাবে ?
বাবা ★ ইতিহাসে হেল কইচ্চস কিল্লাই ?
ছেলে ★ টিচার আঁরে জিগায়, পানি পথের যুদ্ধ কেন হয়েছিল ?
আঁই কইছি, স্থল পথে সুবিধা কইরতারে নাই ইরল্লাই পানি পথে যুদ্ধ করছে ।
বাবা ★ শারিরিক শিক্ষায় হেল কইচ্চস কিল্লাই ।
আত পাও লারি চারি দিলেইতো ফাশ করন যায়।
ছেলে ★ টিচার আঁরে কয় ডাইন আত তোল, আঁই তুইলচি হেরপর কয় বা আত তোল, আঁই তুইলচি। হেরপর কয় বাম পা তোল, আঁই তুইলচি হেরপর কয় ডাইন পা তোল, আঁই কইচি চাইর আত পাও তুলি আই কি আর নুনুর উপর খাড়াইতামনি?
বাবা ★ হুনলাম অংক আর বাঙলায়ও হেল ক‌ইচ্চস। অংকে হেল কচ্চস কা?
ছেলে - অসৎ ব্যবসার প্রশ্ন কচ্চে দেহি আমি উত্তর দিই নাই। প্রশ্ন কচ্চে ২০
টাকা সেরে ১০ সের দুধ কিনে ৩ সের পানি মিশিয়ে আবার ২০ টাকা করে বিক্রি করলে কত লাভ হবে। আর বাপ দাদা চৌদ্দপুরুষ এই ব্যবসা কোনদিন
করেনি আর কত্তনো কোনদিন। আমি উত্তর দিই নো।
সব মানলাম...বাংলায় হেল কিল্লাই ।
ছেলে ★ ডাক্তারি প্রশ্ন ক‌ইচ্চে আই কেমনে হারুম।
প্রশ্ন কচ্চে, লিঙ্গ পরিবর্তন কর। আব্বা আপনে হারবেন নি ?




■ STORY NO 4 |
বাচ্চা থানায় ফোন করে ...
হ্যালো, এটা কি থানা ?
হ্যাঁ, এটা থানা !
আপনি কে বলছেন ?
আমি ওসি বলছি !
আপনার হাতে ডান্ডা আছে !
হ্যাঁ, আছে ।
তাহলে ওটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন !
ফোন কেটে গেল। ওসি সাহেব চুপ করে রইলেন ।
একটু পরে আবার ফোন । তুলতেই প্রশ্ন :
হ্যালো, এটা কি থানা ?
হ্যাঁ, এটা থানা !
আপনি কে বলছেন ?
সেই বিচ্ছুটাই । ওসি সাহেব সাবধানে জবাব দিলেন :
ওসি বলছি !
আপনার হাতে ডান্ডা আছে ?
না, নেই !
বাহ ! একবার বলতেই ঢুকিয়ে নিয়েছেন ? সাবাশ !
সিএলআই দেখে ওসি ওই নম্বরে ফোন করলেন । ধরলেন এক ভদ্রমহিলা। ওসি সাহেব বললেন :
থানা থেকে ওসি বলছি । এই নম্বর থেকে একটি বাচ্চা ছেলে আমাকে ফোন
করেছিল । বলেছে, হাতের ডান্ডাটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন ।
এ মা ! কখন ?
মিনিট দশেক আগে !
ছিঃ ছিঃ , বের করে ফেলুন । বাচ্চাদের কথা কেউ সিরিয়াসলি নেয় ? শুধু শুধু দশ মিনিট কষ্ট পেলেন ! বাড়ি গিয়ে একটু মলম লাগিয়ে নেবেন কিন্তু ।




■ STORY NO 5 |
এক প্রেমিকা নতুন আইডি খুলছে, ফেসবুকে ঢুকেই তার প্রেমিককে
নক করলো ।
প্রেমিকা : এই তুমি কি কর জানু ?
প্রেমিক: কিছু না ।
প্রেমিকা : এই শোনো ১টা স্টাটাস দিবো ?
প্রেমিক : দিয়ে ফেলো ।
প্রেমিকা : আচ্ছা ফেসবুকে স্টাটাস দেওয়ার সময় দেখি সবাই ফিলিংস দেয় ।
ওটা কিভাবে দেয় ?
প্রেমিক : মরে যাও !
প্রেমিকা : মানে ?
প্রেমিক : আরে মরে যাও ।
প্রেমিকা : কি বলতে চাচ্ছ তুমি ?
প্রেমিক : আরে বাবা মরে যাও । মরে গেলে সব পাবে ।
প্রেমিকা : তুই যে ১টা গাদা এটা আমি আগে জানতাম না ।
প্রেমিক : অবাক হয়ে সেকি'গো জানু আমি আবার কি করলাম ।
প্রেমিকা : তুই এতোক্ষন কি বলছিলি আমাকে ?
প্রেমিক : কেনো মরে যেতে বলেছি । মরে গেলে সব পাবা।
প্রেমিকা : তুই ১টা গাদা বলদ তোর সাথে রিলেসন করায় আমার ভুল হয়েছে,
আমারে মরতে বলিস কেন আমি বুঝিনা ?
আমি মরলে নতুন প্রেমিকা পাবি তাইনা ?
প্রেমিক : আরে বোকা তোমারে মরতে কইনাই তো more অপশনে যাইতে কইছি । ওই অপশনে গেলেই ফিলিংস দিয়ে স্টাটাস দিতে পারবা ।
প্রেমিকা: সরি জান, আমি মনে করছি তুমি আমাকে মরতে কইছো ।




■ STORY NO 6 |
এক মেয়েকে চুমু দেয়ার অপরাধে আদালতের কাঠগড়ায় দাড়িয়ে বল্টু !
বিচারক : বল্টু তুমি মেয়েটিকে চুমু দিয়েছিলে কেন ?
বল্টু : স্যার, বিশ্বাস করুন আমি ইচ্ছা করে চুমু দেই'নি ।
ঐ মেয়েটিই তো চুমু দিতে বলেছে ।
বিচারক : চুপ কর বেয়াদব !
বল্টুঃ স্যার, আগে শুনবেন তো...ঐ মেয়েটির গায়ের জামার সামনেই লেখা আছে "kiss me" আমার কি দোষ ?
বিচারক : তোমার কি আর কিছু বলার আছে ?
বল্টু : স্যার, আমার ভাগ্য ভাল যে আমি মেয়েটির সামনে ছিলাম, পিছনে কি লিখা ছিল জানেন স্যার ?
বিচারক : কী লেখা ছিলো !
বল্টু : "use me"
বিচারক বেহুশ ।




■ STORY NO 7 |
নতুন বিয়ে হয়েছে শীতকালে । ছেলে রাতের খাবার খেয়ে তাড়াতাড়ি শুতে গেছে । বউ আসছে না দেখে শুয়া থেকে উঠে গিয়ে
মা'কে বলছে 'মা কম্বল কই ?
মা : কম্বল তো বিছানায় আছে বাবা !
ছেলে চলে আসে একটু পর আবার মা'কে বলে মা কম্বল কই ?
মা : বিছানায় তো ছিল !
ছেলে চলে আসে । একটু পর আবার যায়, গিয়ে বলে, মা কম্বল ছাড়া ঘুম
আসছে না?
ব্যাপারটা ছেলের বা'পে বুঝতে পেরে ছেলেকে বলে !
হারামজাদা শুতে যা, কম্বল খাচ্ছে ।
খাওয়া হলে চলে আসবে ।


THANK YOU ALL.
A N I .

No comments

Powered by Blogger.